ভারতবর্ষের সাবমেরিনে একটিভ বরুনাস্ত্র। কতোটা ভয়ঙ্কর জানেন?
নিউজ ডেস্কঃ ২০২১ থেকে ২০৩০ র মধ্যে যে ভারতবর্ষের নৌবাহিনীর ক্ষমতা বিরাটভাবে বৃদ্ধি পেতে চলেছে তা আগেভাগেই জানিয়েছিল পৃথিবীর একাধিক সামরিক বিশেষজ্ঞরা। ভারতবর্ষের নৌসেনার হাতে একাধিক উন্নত এবং বিধ্বংসী অস্ত্র আসছে। সোজা কথায় বলতে গেলে ভারতবর্ষের নৌফ্লিটকে বিরাটভাবে আপগ্রেড করা হচ্ছে।
ভারতবর্ষের নৌবাহিনীর তলোয়ার ক্লাস ফ্রীগেট আইএনএস তাবরে ইন্সটল করা হতে চলেছে। DRDO এর তৈরি দেশীয় “বরুনা” ইলেকট্রনিক সাপোর্ট মেজর ইন্সটল করা হতে চলেছে এই যুদ্ধজাহাজটিতে। এই অত্যাধুনিক ইলেক্ট্রনিকস সিস্টেম স্বাধীনভাবেই মডার্ন এমনকি Lower Probablity of interception (LPI) রেডারকে শ্রেনি নির্ধারণ করা, শনাক্ত করা, সেই রেডারের পুঙ্খানুপুঙ্খও পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম হবে।
সোজা কথায় বলতে গেলে প্যসিভ সেন্সর যা রেডিও ওয়েভ এমিটার বা রেডারের তথ্য বিশ্লেষন আর তার স্থান নির্ণয় করতে পারে। এর হাইব্রীড রিসিভার সমুদ্র থেকে জে ব্যন্ড পর্যন্ত সমস্ত রেডিও ওয়েভকে ১০০শতাংশ এ্যকুয়েরেসিতে ইন্টার্সেপ্ট করার পাশাপাশি ৩৬০ডিগ্রী কভারেজে এবং ৫০০রেডার শনাক্ত করার ক্ষমতা রয়েছে।
এই ইলেক্ট্রনিকস সিস্টেম ইন্সটলের পর তাবরের পরিস্থিতি সচেতন করতে তুলতে সাহায্য করছে তা বলাই বাহুল্য।