ভারত

স্বাধীনতা দিবসে দিল্লীতে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ সভার সুরক্ষায় কোন টেকনোলোজি ব্যবহার করা হয়েছিল?

নিউজ ডেস্কঃ বর্তমান যুগে একের পর এক ছোট ড্রোন আবিষ্কার করে চলেছে একের পর এক দেশ। কিছু প্রাইভেট সংস্থাও ভালো মাপের ড্রোন ইতিমধ্যেই তৈরি করেছে। তবে এই ড্রোন আবিষ্কারের ফলে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আরও চাঙ্গা করে তুলতে হচ্ছে। কারন বর্তমানে জঙ্গি গোষ্ঠীর হাতেও এই ছোট মাপের ড্রোন রয়েছে। আর সেই কারনে এ্যন্টি ড্রোন ওয়েপেন সিস্টেমের উপরেও জোড় দেওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে কাশ্মীরে ড্রোন হামলার পর একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষ করে ভারতবর্ষের হাতে কি অ্যান্টি ড্রোন টেকনোলোজি নেই? যদি থাকে তাহলে সেগুলি মোতায়েন করা হচ্ছেনা কেন?

স্বাধীনতা দিবসে দিল্লীতে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ সভার সুরক্ষায় DRDO এর তৈরী একটি “লেজার বেসড ডাইরেক্ট এনার্জি ওয়েপন” সিস্টেম মোতায়েন করা হয়েছিল দিল্লীর বিভিন্ন জায়গা। এই সিস্টেম মূলত মাইক্রো ও মিনি-ড্রোনের ইলেকট্রনিকস সিস্টেমকে নষ্ট করে দিয়ে,ড্রোনকে ভূপাতিত করে। এটির ডিটেকশন রেঞ্জ বা শনাক্তকরন ক্ষমতা তিন কিলোমিটার এবং যেকোনো ধরনের হুমকিকে দেড় থেকে আড়াই কিলোমিটারের মধ্যে নষ্ট করে দিতে পারে।

স্বাধীনতা দিবস নয় শুধু প্রজাতন্ত্র দিবসে এই সিস্টেম টির প্রথম ব্যবহার করা হয় দিল্লীতে। তবে সেইসময় এর ছবি প্রকাশিত করা হয় নি। অর্থাৎ জঙ্গিদের ড্রোন গুলির বিরুদ্ধে লড়তে অ্যান্টি ড্রোন টেকনোলোজি রয়েছে ভারতের হাতে।

আসলে ভারতবর্ষের সংস্থা গুলি দীর্ঘদিন ধরে ঠিকমতো যে সেনাবাহিনীকে জিনিস সাপলাই দিতে পারছেনা পাশাপাশি যথেষ্ট সময় লাগাচ্ছে বা ঠিকমতো অর্ডার করা হচ্ছে না জিনিস পত্রের এতাই তার বড় প্রমান।

Leave a Reply

Your email address will not be published.