ভারত

বছরে কত গুলি করে যুদ্ধবিমান তৈরি করার পথে মোদী সরকার?

নিউজ ডেস্কঃ ২০২১ থেকে ২০৩০ অর্থাৎ এই দশক ভারতের বায়ুসেনার জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে। কারন এই দশকে ভারতের হাতে রাফালের মতো বিধ্বংসী যুদ্ধবিমানের পাশাপাশি তেজাসের মতো দেশীয় যুদ্ধবিমান হাতে আসছে। তেজাস মার্ক ১ এর পর এবার তেজাস মার্ক ২ ও হাতে পেতে চলেছে ভারতের বায়ুসেনা। পাশাপাশি পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান ও হাতে পাবে বায়ু সেনা এই দশকেই।

আগের অর্ডার করা ৪০টি তেজস মার্ক-১ ভার্সান যার ২০টি আইওসি ও ২০টি এফওসি তে অর্ডারের ৮টি ট্রেনার ছিল। যার প্রথম ৪টি আইওসি ও দ্বিতীয় ৪টি এফওসি কনফিগারেশানে ছিল। এখন ৮টি ট্রেনারকেই এফওসি কনফিগারেশান তৈরি করা হতে চলেছে।

প্রতিটি তেজস মার্ক-১এ র দাম ৩০৯ কোটি টাকা পরবে।

প্রোডাক্সান রেট ১৬টি করে হবে প্রতি বছরে।

ডেলিভারি করতে দেরী হলে হ্যলকে ১০শতাংশ ফাইন এবং পরের ডেলিভারিতে মূদ্রাস্ফীতির বর্ধিত মূল্যকে যোগ না করার শর্ত রয়েছে চুক্তিতে। অর্থাৎ মার্ক-১এ ডেলিভারি সময় মত দিতে বাধ্য হ্যল(HAL)।

নেভির টুইন ইঞ্ছিন ডেক বেসড ফাইটার ২০২৮ সালে তৈরি হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

তেজসের নেভাল লিফ্ট ভার্সান অফার করা হয়েছে মার্কিন নৌবাহিনীর টেন্ডারে।

তেজস মার্ক-২ এর প্রথম প্রোটোটাইপ আগামি বছর আগস্ট মাসে আসবে। ঠিক তার এক বছর পর আগস্ট ২০২৩ সালে প্রথম আকাশে উড়বে তেজাস মার্ক ২।

২০২৫সালো ইন্ডাক্সানের জন্য তৈরি হবে মার্ক-২।

এলসিএইচ এর প্রোডাক্সান চুক্তির আগেই শুরু হয়েছে। বিমান ও সেনা বাহিনীর টেকনিকাল প্রয়োজনীয়তা ইতিমধ্যে তৈরি। মার্চে চুক্তিতে সই হবে। এই বছর প্রথম তিনটে এলসিএইচ ডেলিভারি হবে। সিরিজ প্রোডাক্সান শুরু হবে ২০২২।

ডিআরডিও ও হ্যল যৌথভাবে একটি ইঞ্জিন কমপ্লেক্স তৈরি করছে। এই ইঞ্জিন ডিআরডিও ডিজাইন করবে আর হ্যল ম্যনুফ্যক্চার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published.