পৃথিবী

পাইলটদের ট্রেনিং দিতে সুপারসনিক যুদ্ধবিমান ব্যবহার করা হচ্ছে। রইল ভিডিও

নিউজ ডেস্কঃ কোরিয়া। বর্তমানে দক্ষিন কোরিয়াতে যথেষ্ট পরিমানে আমেরিকার সাহায্যে এবং আমেরিকার সাপোর্টে চলে। দক্ষিন কোরিয়া এবং উত্তর কোরিয়ার সম্পর্ক সাপে নেওলের মতো। তবে আমেরিকার সাহায্যে দক্ষিন কোরিয়া বেশ উন্নতি করেছে। তাদের সেনাবাহিনী যথেষ্ট উন্নত। তাদের হাতে রয়েছে একাধিক উন্নত যুদ্ধবিমান।

KAI T-50 – Fa-50 বা গোল্ডেন ঈগল হল দক্ষিন কোরিয়ার হাতে থাকে অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান। যুদ্ধবিমানটি সেভাবে এখনও কোনও যুদ্ধে না জরালেও পৃথিবীর এমন এক বিমান যার গতি শব্দের থেকে বেশী এবং ট্রেনিং এর কাজে ব্যবহার করা হয়।পৃথিবীতে এমন বিমান খুব আছে যাদের গতিবেগ শব্দের থেকে বেশী এবং তা ট্রেনিং এর কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

কোরিয়ার স্পেস ইন্ডাস্ট্রিসের তৈরি যুদ্ধবিমানটি ২০০২ সালে প্রথমবার আকাশে দেখতে পাওয়া যায় এবং ২০০৫ সালে সার্ভিসে আসে। যুদ্ধবিমানটি কোরিয়া ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপান্স, ইরাক এবং থাইল্যান্ডের মতো দেশের বিমান বহরে দেখতে পাওয়া যায়।

যুদ্ধবিমানটি ২ ক্রিউ মেম্বার নিয়ে ৬০০০ কেজি যুদ্ধাস্ত্র বহনে সক্ষম। সর্বচ্চ ম্যাক ১.৫ অর্থাৎ ১৮০০কিমি/ঘণ্টার গতিবেগে হামলা চালাতে সক্ষম। সর্বচ্চ ৪৮০০০ ফুট পর্যন্ত উড্ডয়ন করতে সক্ষম।

Leave a Reply

Your email address will not be published.