কাশ্মীরের বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদেরকে উচিৎ শিক্ষা দিতে কি করেছিলেন অজিত ডোভাল?
নিউজ ডেস্কঃ জেমস বণ্ড অফ ইন্ডিয়া। শব্দটা শুনলেই সবার মাথায় একটি নাম আসে তাহল অজিত ডোভাল। জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান। দেশের এমন এমন কিছু সমস্যার সমাধান করেছেন ইনি যা হয়ত কিছু দিয়েই পরিশোধ করা যাবেনা। আসলে তাঁর দেশ প্রেমের কাছে সবকিছুই হার মেনে যায়।
মিশন – কাশ্মীর (১৯৯০)
ভারত বিরোধী আন্দোলন মাথা চাড়া দেওয়ায় অজিত ডোভাল ১৯৯০ সালে চলে গিয়েছিলেন কাশ্মীর। কাশ্মীরের বুকে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের মূল মস্তিস্ক ছিলেন ইখওয়ান-ই-মুসলিমিন দলের প্রতিষ্ঠাতা কুকা পারে। চোস্ত উর্দু ও আরবী জানা অজিত ডোভাল মিশে গিয়েছিলেন বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে। কুকা পারের দল থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিলেন খোদ কুকা পারেকেই। ফিরিয়ে এনেছিলেন গণতন্ত্রের পথে। এর ফলে ১৯৯৬ সালে কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন করা সম্ভব হয়েছিল।
জঙ্গি নেতা কুকা পারে হয়ে গিয়েছিলেন বিধায়ক। যদিও পরবর্তীকালে তিনি প্রাণ হারিয়েছিলেন জঙ্গিদের গুলিতেই। এর পর অজিত ডোভাল ধীরে ধীরে অনেক বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাকে ভারত বিরোধী আন্দোলন থেকে সরিয়ে দিয়েছেন, এঁদের মধ্যে আছেন ইয়াসিন মালিক, শাব্বির শাহ, মৌলবি ফারুক। আলোচনার টেবিলে বসতে বাধ্য করেছিলেন সৈয়দ আলি শাহ গিলানিকে। হাজার হাজার কাশ্মীরি যুবক মূলস্রোতে ফিরে এসেছিলেন অজিত ডোভালের জন্যেই।
নিউজ ডেস্কঃ জেমস বণ্ড অফ ইন্ডিয়া। শব্দটা শুনলেই সবার মাথায় একটি নাম আসে তাহল অজিত ডোভাল। জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান। দেশের এমন এমন কিছু সমস্যার সমাধান করেছেন ইনি যা হয়ত কিছু দিয়েই পরিশোধ করা যাবেনা। আসলে তাঁর দেশ প্রেমের কাছে সবকিছুই হার মেনে যায়।
মিশন – কাশ্মীর (১৯৯০)
ভারত বিরোধী আন্দোলন মাথা চাড়া দেওয়ায় অজিত ডোভাল ১৯৯০ সালে চলে গিয়েছিলেন কাশ্মীর। কাশ্মীরের বুকে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের মূল মস্তিস্ক ছিলেন ইখওয়ান-ই-মুসলিমিন দলের প্রতিষ্ঠাতা কুকা পারে। চোস্ত উর্দু ও আরবী জানা অজিত ডোভাল মিশে গিয়েছিলেন বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সঙ্গে। কুকা পারের দল থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিলেন খোদ কুকা পারেকেই। ফিরিয়ে এনেছিলেন গণতন্ত্রের পথে। এর ফলে ১৯৯৬ সালে কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন করা সম্ভব হয়েছিল।
জঙ্গি নেতা কুকা পারে হয়ে গিয়েছিলেন বিধায়ক। যদিও পরবর্তীকালে তিনি প্রাণ হারিয়েছিলেন জঙ্গিদের গুলিতেই। এর পর অজিত ডোভাল ধীরে ধীরে অনেক বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাকে ভারত বিরোধী আন্দোলন থেকে সরিয়ে দিয়েছেন, এঁদের মধ্যে আছেন ইয়াসিন মালিক, শাব্বির শাহ, মৌলবি ফারুক। আলোচনার টেবিলে বসতে বাধ্য করেছিলেন সৈয়দ আলি শাহ গিলানিকে। হাজার হাজার কাশ্মীরি যুবক মূলস্রোতে ফিরে এসেছিলেন অজিত ডোভালের জন্যেই।