চীনকে মোকাবেলা করতে সীমান্তে কি ধরনের যুদ্ধবিমান মোতায়েন করা হচ্ছে?
ভারতের হাতে রাফালে আসার পর চীনের মাথা ব্যাথা যথেষ্ট বেড়েছে তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখেনা। কারন রাফালে আসার পর থেকেই চীনের দাদাগিরি আর দেখা যাচ্ছে না। তবে ভারতের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান ঠিক রাখতে বেশ কিছু তারাও বেশ কিছু চিন্তা করেছে।
ভারতের বায়ুসেনার আম্বালা এয়ারবেসে রাফালে স্কোয়ার্ডনের সংখ্যা পূর্ণ করেছে। তবে রাফালের আসার পর থেকেই চীন এবং পাকিস্তান নিজেদের এয়ার কম্ব্যট ট্যকটিক্স নিয়ে কটাছেড়া শুরু করেছে বলে সুত্রের খবর। চীন ইতিমধ্যে তাদের পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান জে-২০ কে ভারতের বিরুদ্ধে মোতায়েন করেছে সেই অঞ্চলে যেখানে ভারত রাফালে মোতায়েন করেছে। যদিও রাফালের বিরুদ্ধে যে চীনের জে ২০ সুবিধা করতে পারবেনা তা বলাই বাহুল্য।
সুত্রের খবর অনুযায়ী ভারতের রাফাল ইতিমধ্যে হ্যামার মিসাইলের পরীক্ষা সম্পূর্ণ করেছে। এয়ার টু গ্রাউন্ড মিউনিশানের সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। যার রেঞ্জ ৬০-১০০ কিমি। ভারতবর্ষের হাতে এখন এয়ার টু এয়ার এবং এয়ার টু গ্রাউন্ডের প্রচুর পরিমানে অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে। এক কথায় শত্রুদের আক্রমন করার আগে এবার ১০ বার ভাবতে বাধ্য হবে।
এয়ার টু এয়ার(আকাশ থেকে আকাশে আক্রমন করার মতো মিসাইল)
অস্ত্র (১১০কিমি)
আর-৩৭এম (৪০০+কিমি)
মাইকা-আইআর ও আরএফ (৮০কিমি)
আসরাম (৫০কিমি)
মিটিওর (৩০০+কিমি)
এয়ার টু গ্রাউন্ড(আকাশ থেকে ভূমিতে আক্রমন করার মতো মিসাইল)
গরুথমা (৩০কিমি)
কেএইচ-৩১ (৭০-১১০কিমি)
স্মার্ট এ্যন্টি এয়ারফিল্ড ওয়েপেন (১০০কিমি)
ব্রাহ্মোস (৩০০-৫০০কিমি)
গৌরব (১০০কিমি)
হ্যমার (৬০কিমি)
ক্রিস্টাল ম্যাজে (১০০কিমি)
স্পাইস-২০০০ (৬০কিমি)
রূদ্রম-১ (২০০কিমি)
হার্পুন (১২৪কিমি)
স্ক্যল্প (৫৪০কিমি)
পাশাপাশি এস-৪০০ এসেছে এবং বারাক-৮ মোতায়েন শুরু হচ্ছে। এস-৪০০ প্রথমে ওয়েস্টার্ন কম্যান্ডে মোতায়েন হবে বলে সুত্রের খবর।