সমুদ্রের গভীরে ডিপ সি মাইনিং করার পথে ভারতবর্ষ!
নিউজ ডেস্কঃ দেশের সামরিক ক্ষেত্রের উন্নতি সত্যি চোখে দেখার মতো। আর দেশের সামরিক ক্ষেত্রের পাশাপাশি টেকনোলোজির দিক থেকেও ভারতবর্ষ বিরাটভাবে এগিয়ে চলছে। স্পেশ থেকে শুরু করে সমুদ্রের গভীর পর্যন্ত একাধিক জিনিস নিয়ে রিসার্চ করছে আজ দেশ। কিছু বছরের মধ্যেই ভারতবর্ষের আকাশে দেখা যাবে ফ্লাইং ট্যাক্সি। শুধু আকাশ নয় পাশাপাশি সমুদ্রের গভীরে পর্যন্ত রিসার্চ করার জন্য একাধিক টেকনোলোজি তৈরি করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যে সমুদ্রের গভীর পর্যন্ত অর্থাৎ ডিপ সি মাইনিং এর জন্য ৪০৭৭ কোটি টাকার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে। তবে এই ডিপ সি মাইনিং কি?
ভারত মহাসাগরের নীচে একাধিক জিনিস নিয়ে রিসার্চ করতে মিনিস্ট্রি অফ আর্থ সায়েন্স স্পেশাল মিশন পরিচলনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিশেষ করে জীব বৈচিত্র্য খোঁজা থেকে শুরু করে সমুদ্রের পূর্ণ গভীরতা জানতে এক বিরাট পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আর এই পুরো মিশনটি পরিচালনা করার জন্য একটি ক্যাপসুল ভ্যেইকল ও সাবমেরিন ব্যবহার করা হতে চলেছে। আর এই ক্যাপস্যুল ভেহিক্যালটি তৈরি করা হতে চলেছে টাইটানিয়াম দিয়ে যা জলের ৬ কিমি গভীর পর্যন্ত জলের চাপ সহ্য করতে পারবে। অত্যাধুনিক সেন্সের থাকার পাশাপাশি এই ক্যাপস্যুলে লাইফ সাপোর্ট সিস্টেম থাকতে চলেছে যার কারনে এতে তিনজন ক্রু মেম্বার ও থাকবে। স্পেশাল এই ক্যাপস্যুল তইর করতে চলেছে ইসরো। কারন ইসরো ইতিমধ্যে ম্যানড স্পেশ মিশনের জন্যও ক্যাপসুল তৈরি করছে। দক্ষিণ ভারত মহাসাগরে ৭৫০০০ স্কোয়ার কিমি এলাকায় এই বিশেষ অভিযান চালানো হতে চলেছে।