চীনের বায়ুসেনার পাইলটদের অভিজ্ঞতা নেই। এমন তথ্য সমীক্ষায়?
নিউজ ডেস্ক – বর্তমান সমাজের মানুষ শুধুমাত্র সরকারি চাকরির পিছনে ছোটে ঠিক যেভাবে মধুর পেছনে ছোটে মৌমাছি। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে সরকারি চাকরি পাওয়া দুষ্কর। পূর্বে একটা বিষয় খুব ব্যবহৃত হতো জেটি হচ্ছে ব্রেইন ড্রেইন। যদিও বর্তমানে সেই প্রবণতা কিছুটা হ্রাস পেয়েছে। কারণ বর্তমানে দেখা গিয়েছে পূর্বের তুলনায় ভারতের স্ট্রাট আপ ইউনিকর্ন বৃদ্ধি পেয়েছে অনেক গুণ। সুতরাং সেই দিকেই গণনা করলে দেখা যাবে শুধুমাত্র ২১ সালে ভারতের উন্নয়ন হয়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। কিন্তু অধিকাংশ দেশবাসী এমন প্রবণতা রয়েছে যে দেশে কোন চাকরি নেই। সুতরাং সেই ক্ষেত্রে বিদেশে অর্থ লোভের জন্য পাড়ি দেয় দেশের প্রবীণ ও যুবসমাজ। কিন্তু একটু বুদ্ধি খরচ করলেই যে নিজের দেশে একাধিক শিল্প করতে পারে সেই নিয়ে মাথাব্যাথা নেই কারোর। যেমন শূন্য পকেটে নিয়ে যাত্রা শুরু করে আজ কোটিপতির আসনে বসে আছে টাটা। এমনকি বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা করেছেন শুধুমাত্র সরকারি চাকরির জন্য ছুটি হবে না এমন কিছু অভিনব চিন্তাভাবনা করতে হবে যার জন্য দেশের বেকারত্ব ঘুচবে।
সুতরাং, ১৯৭০ সালের বাংলার যে চিত্র ছিল ২১ সালে সেই চিত্রের বদল এসেছে। বদলে গেছে অনেক কিছু্। যেমন একদিকে বাংলার উন্নতি হয়েছে এটি সেই ভাবেই এসেছে একাধিক নতুন প্রকল্প। তবে বর্তমানে স্পিসি সবচেয়ে জনবহুল বিজ্ঞানী কিংবা ব্যক্তির খোঁজ করছে সরকার। কারণ স্পেশ বিলের অগ্রগতির জন্য স্পেশের দিকে বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছে ভারত সরকার। সুতরাং চাকরি পাচ্ছি না বলে খামোখা হতাশ হয়ে বসে থেকে লাভ নেই। চিন্তাভাবনার পরিবর্তন ঘটে একটু মাথা খাটালেই পেয়ে যাওয়া যায় সুযোগ্য চাকরি। এমনকি নিজের ব্যবসা শুরু করেও বহু মানুষকে চাকরির সুযোগ করে দেওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে খরচ করতে হবে কিছু বুদ্ধি এবং অভিনব ভাবনা। যদিও সেই পথে না হেঁটে বর্তমানে যুব সমাজ সরকারি চাকরির পেছনে দৌড়াচ্ছে এবং সেটি না পাওয়ায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ছে এবং যার কারণে বৃদ্ধি পাচ্ছে বেকারত্বের সংখ্যা। সুতরাং এক্ষেত্রে একটি প্রবাদ খুবই কার্যকর “সোচ বাদলা, তাভি দুনিয়া বাদলেগি”। অর্থাৎ পরিবর্তনটা নিজে থেকেই আগে করতে হবে।
চীনের বিমানবাহিনীর পাইলটরা বিরাট এক্সপেরিয়েন্সের অভাবে ভুগছে। চীনের বিমানবাহিনী হোক বা সেনা বাহিনী বা নৌবাহিনী, এদের টপ অফিসাররা এখনও একটা ক্রস ফায়ারের সম্মুখীনও হয় নি। খুব স্বাভাবিক কারন তারা শেষ কবে যুদ্ধ করেছে তা তাদের মনে নেই। শেষ চীনের সাথে ভিয়েতনাম ও ভারতের সাথে ১৯৬৭ এর যুদ্ধে চীনের হাল কি হয়েছিল আমরা জানি। এর কোনও যুদ্ধেই চীনের বিমানবাহিনীর ইনভলমেন্ট ছিল না। আর যেটুকু ছিল তাতে এখন আর লাভ নেই। এখন অনেক পরিবর্তন হয়েছে আকাশ যুদ্ধ। এসেছে বিভিআর, ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার এবং লং রেঞ্জ এয়ারডিফেন্স। এছাড়া নেটওয়ার্ক সেন্ট্রিক ওয়ারফেয়ার।