বিরাট ক্ষতির মুখে ভারতবর্ষের পরমানু সাবমেরিন!
নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষ কনভেনশনাল সাবমেরিন বা পরমানু সাবমেরিন তৈরি করা থেকে এখনও অনেক পিছিয়ে। আর সেই কারনে নতুন এই টেকনোলোজি রপ্ত করার জন্য নতুন চুক্তি করতে পারে ভারতবর্ষ। আর এই চুক্তি হতে পারলে আখেরে যে ভারতবর্ষের লাভ তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা, কিন্তু এখানে বড় সমস্যা হল বর্তমানে বিরোধী দল। অর্থাৎ ভারতের এই চুক্তির পেছনে বিরোধীরা কাজ করছেন যাতে ফ্রান্সের সাথে ভারতবর্ষের সম্পর্ক খারাপ হয়।
ভারত ফ্রান্সের সম্পর্ক খারাপ করার জন্য শুধু বিরোধী গোষ্ঠী নয় আন্তর্জাতিক অনেক গোষ্ঠী এর পেছনে রয়েছে। বিশেষ করে একাধিক মিডিয়া থেকে শুরু করে চীন, পাকিস্তানের মতো দেশ ভারতবর্ষের বিরোধীদের ইন্ধন দিয়ে।
ভারতের পি ৭৫ আই প্রোজেক্টে ফ্রান্সের সাবমেরিন ক্রয় করা হতে পারে। কারন তাদের সাবমেরিনের চুক্তি সবথেকে বেশি এগিয়ে রয়েছে। ঠিক যেমন রাফালে যুদ্ধবিমানের ক্ষেত্রে হয়েছিল। আর সেটি হলে তখন ভারত-ফ্রান্সের সম্পর্ক খারাপ করার জন্য বিরোধীরা চিৎকার চেচামেচি করা শুরু করতে পার বলে মত ওয়াকিবহল মহলের।
প্রথম কথা হল এই চুক্তির জন্য প্রচুর অর্থ খরচ হতে চলেছে। কারন কংগ্রেস সরকারের সময় হওয়া এই চুক্তি ঠিকঠাক না হওয়ার কারনে ভারতবর্ষ সাবমেরিন নির্মাণের টেকনোলোজি ট্রান্সফার পায়নি। আর সেই কারনে ভারতবর্ষ এখনও পর্যন্ত নিজেদের কনভেনশনাল সাবমেরিন তৈরি করতে সক্ষম হয়নি। তবে নতুন চুক্তিতে সেই ভুল যাতে আবার না ঘটে সেইদিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখা হয়েছে। আর যেহেতু সম্পূর্ণ প্রযুক্তি ট্রান্সফার করা হতে চলেছে সেই কারনে বেশি খরচ হতে চলেছে, পাশাপাশি আবার মুদ্রাস্ফীতি।
অবেক বিরোধীরা বিশেষ করে মাঝেমধ্যেই যারা চিৎকার চেচামেচি শুরু করে রাস্তাতে নেমে পরেন তাদের ধারনাই নেই যে এটি সিলেকশান প্রক্রিয়াতে নৌবাহিনী থাকেনা। তারাই এটাকে নির্বাচন করে যারা সেই শিপয়ার্ড ম্যনুফ্যক্চার করবে অরিজিনাল ইকুইপমেন্ট ম্যনুফ্যক্চারারদের থেকে টট নিয়ে।এরপর নৌবাহিনী সাবমেরিনটিকে নিজেদের মত মডিফিকেশান করবে এবং ব্লু প্রিন্টে প্রচুর পরিবর্তন ও করবে।
বিশেষ করে সেন্সর সুইটের জন্য প্রচুর যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হবে ফলে স্বাভাবিক ভাবেই এর দাম বৃদ্ধি পাবে। এটাই ভারতবর্ষের কাছে শেষ সুযোগ সাবমেরিন রপ্ত করার। তবে দেখা যাবে যে কিছু গোষ্ঠী স্ক্যাম স্ক্যাম করে চিৎকার চেঁচামেচি করা শুরু করবে যার ফলে ভারত-ফ্রান্সের সম্পর্ক খারাপ হয়।