১৯৬২ র যুদ্ধে চীনের বিরুদ্ধে বায়ুসেনাকে সম্পূর্ণ ভাবে বসিয়ে রাখার পেছনে কি কারন ছিল?
নিউজ ডেস্কঃ ভারতীয় সেনার বীরত্বের কথা যতটা বলা হবে ততটাই কম। কিন্তু একাধিক রাজনৈতিক কারনে ভুগতে হয়েছে ভারতীয় সেনাকেও।
কার্গীল যুদ্ধের সময়েও ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে SU-30K যুদ্ধবিমানটি থাকা সত্ত্বেও ব্যবহার করতে দেওয়া হয়নি। শুধু তাই নয় প্রাক্তন ভারতীয় বায়ুসেনা অফিসার দের এমনও অভিযোগ আছে যে, প্রায় তিন মাস ধরে চলা যুদ্ধে মিরাজ-২০০০ কেও একদম শেষ মুহূর্তে ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া হয়ছিল। পরিস্থিতি অনেকটা ১৯৬২ র দিকেই যাচ্ছিল,যখন ভারতীয় বায়ুসেনাকে সম্পূর্ণ ভাবে বসিয়ে রাখা হয়েছিল।
এই প্রসঙ্গে ভারতীয় বায়ুসেনার প্রাক্তন সুখোই পাইলট জানিয়েছিলেন যে কার্গীল যুদ্ধের প্রায় এক মাস পরে ১০ ই আগস্ট ভারতীয় বায়ুসেনার স্কোয়াড্রন লিডার বুন্দেলা পাকিস্তান নৌবাহিনীর একটি গোয়েন্দা বিমান Atlantiqie কে শ্যুট ডাউন করে। ঐ সময় সীমান্ত পরিবেশ গরম ছিল,ভারতীয় বায়ুসেনার SU-30K কে কমবেট পেট্রোল এ পাঠানো হলে গুজরাতের সীমান্তে আকাশে সুখোই পাইলট মোহন্ত প্যাঙ্গিং পাকিস্তানের F-16 কে রাডার-মিসাইল লক করেন। কিন্তু তাকে সেই F-16 কে শ্যুট ডাউন করার অনুমতি দেওয়া হয়নি।